তৈলাক্ত ত্বক সবারই কম বেশি সমস্যা তাছাড়া তৈলাক্ত ত্বক এমনিই বেশি সেনসেটিভ তাই এর যত্নও চায় বেশি। আর গরম হলেতো কথাই নেই। ঘামের কারণে কমবেশি সবারই হয় অস্বস্তি, আবার গরমে তৈলাক্ত ত্বকে বাইরের ধুলা-ময়লা আটকে গিয়েও সমস্যা হতে পারে। আর মেক–আপের ব্যাপারেও থাকতে হয় সতর্ক।
img:collected
মুখের ত্বক পরিষ্কার করুন। ঘাম ও মুখের তৈলাক্ত ভাবের কারণে অস্বস্তি হয় বলে নিজের সুবিধামতো সময়ে বারবার মুখ ধুয়ে নিতে চেষ্টা করুন।<br>
মুখ ধোয়ার পানিতে দু-এক ফোঁটা গোলাপজল মিশিয়ে নিতে পারেন, তাতে সতেজ অনুভূতি পাবেন।
বাজারে যেসব ফেসওয়াশ কিনতে পাওয়া যায়, তা যদি আপনার ত্বকে মানিয়ে যায়, তবে সেটি ব্যবহার করতে পারেন।
দিনে অন্তত দুবার গোসল করুন।
তৈলাক্ত ত্বকের বড় সমস্যা হল এতে ধুলাবালি বেশি আটকায়। এতে লোমকূপগুলো বন্ধ হয়ে যায় আর এতে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। তাই ধুলোবালি যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলবেন।
গরম পানিতে নিমপাতা ডুবিয়ে রেখে সেই পানিতে গোসল করতে পারেন, এতে বিভিন্ন জীবাণুর সংক্রমণ থেকে বাঁচবেন।
নিমযুক্ত সাবানও ব্যবহার করতে পারেন।<br>
পাউডার ব্যবহার করলেও তা দিন শেষে পরিষ্কার করে ফেলবেন।
মেকআপ হবে যেমন—
যে প্রসাধনীই ব্যবহার করুন না কেন, তা হতে হবে ওয়াটার-বেসড বা পানিনির্ভর। অর্থাৎ অয়েল-বেসড বা তেলের প্রাধান্য বেশি এমন কোনো প্রসাধনী ব্যবহার করা যাবে না।
ফাউন্ডেশন লাগাতে হবে খুব কম। ফেসপাউডার লাগালে কোনো ক্ষতি নেই।
এমন আইলাইনার লাগানো উচিত, যেন তা ভিজে গেলেও মুছে না যায়।
বাইরে বের হওয়ার সময় মুখে বরফ ঘষে নিলে তেল কম বের হয়। মেকআপ করার আগেও তৈলাক্ত ত্বকে বরফ ঘষে নিতে পারেন। আর একটু তেলেতেলে ভাব মনে হলেই টিস্যু দিয়ে চেপে মুছে নিবেন, দেখবেন বেশ ফ্রেশ লাগবে।
মুলতানি মাটি, চন্দনের গুঁড়া, কাগজিলেবুর রস এবং সর তোলা দুধ বা টকদই একত্রে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখতে পারেন ১০-১৫ মিনিট। এতে ত্বকের বাড়তি তেল ও ময়লা বেরিয়ে যাবে। তবে কাগজিলেবুর রস সরাসরি ব্যবহার না করে এটিকে গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে তারপর ব্যবহার করুন। আর চন্দনের পরিবর্তে চাইলে ভিজিয়ে রাখা মসুরের ডাল বেটে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার খাবেন না। ভাজাপোড়া কম খাবেন। ছোট মাছ, শাকসবজি খাবার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
প্রচুর পানি পান করুন।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই লেবুপানি পান করতে পারেন।
উঠতি বয়সীরা লেবুপানির সঙ্গে একটু মধুও যোগ করতে পারেন।
ফলের রসও পান করতে পারেন।
ব্রণের সমস্যা:
ব্রণ সাধারণত একটি নির্দিষ্ট বয়সসীমার মধ্যেই হয়ে থাকে। উঠতি বয়সীদের মধ্যেই এ সমস্যা বেশি দেখা যায়, তবে কখনো কখনো ব্রণের সমস্যা হতে পারে তরুণীদেরও। ব্রণ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হরষিত কুমার পাল বলেন, ব্রণ থেকে দুই ধরনের সমস্যা হতে পারে। একটি হচ্ছে দাগ এবং অপরটি হচ্ছে ক্ষত সৃষ্টি হওয়া। ব্রণের দাগ প্রসঙ্গে তাঁর মতামত—
ব্রণ ভালো হয়ে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে এমনিতেই দাগ চলে যায়।
এমনিতে দাগ না চলে গেলে দাগ দূর করার ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে।
রাতে ঘুমানোর আগে টোনার হিসেবে গোলাপ জল ও লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন।
some topic are collected from poriboton.com&pothom alo.com
img:collected
মুখের ত্বক পরিষ্কার করুন। ঘাম ও মুখের তৈলাক্ত ভাবের কারণে অস্বস্তি হয় বলে নিজের সুবিধামতো সময়ে বারবার মুখ ধুয়ে নিতে চেষ্টা করুন।<br>
মুখ ধোয়ার পানিতে দু-এক ফোঁটা গোলাপজল মিশিয়ে নিতে পারেন, তাতে সতেজ অনুভূতি পাবেন।
বাজারে যেসব ফেসওয়াশ কিনতে পাওয়া যায়, তা যদি আপনার ত্বকে মানিয়ে যায়, তবে সেটি ব্যবহার করতে পারেন।
দিনে অন্তত দুবার গোসল করুন।
তৈলাক্ত ত্বকের বড় সমস্যা হল এতে ধুলাবালি বেশি আটকায়। এতে লোমকূপগুলো বন্ধ হয়ে যায় আর এতে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। তাই ধুলোবালি যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলবেন।
গরম পানিতে নিমপাতা ডুবিয়ে রেখে সেই পানিতে গোসল করতে পারেন, এতে বিভিন্ন জীবাণুর সংক্রমণ থেকে বাঁচবেন।
নিমযুক্ত সাবানও ব্যবহার করতে পারেন।<br>
পাউডার ব্যবহার করলেও তা দিন শেষে পরিষ্কার করে ফেলবেন।
মেকআপ হবে যেমন—
যে প্রসাধনীই ব্যবহার করুন না কেন, তা হতে হবে ওয়াটার-বেসড বা পানিনির্ভর। অর্থাৎ অয়েল-বেসড বা তেলের প্রাধান্য বেশি এমন কোনো প্রসাধনী ব্যবহার করা যাবে না।
ফাউন্ডেশন লাগাতে হবে খুব কম। ফেসপাউডার লাগালে কোনো ক্ষতি নেই।
এমন আইলাইনার লাগানো উচিত, যেন তা ভিজে গেলেও মুছে না যায়।
বাইরে বের হওয়ার সময় মুখে বরফ ঘষে নিলে তেল কম বের হয়। মেকআপ করার আগেও তৈলাক্ত ত্বকে বরফ ঘষে নিতে পারেন। আর একটু তেলেতেলে ভাব মনে হলেই টিস্যু দিয়ে চেপে মুছে নিবেন, দেখবেন বেশ ফ্রেশ লাগবে।
মুলতানি মাটি, চন্দনের গুঁড়া, কাগজিলেবুর রস এবং সর তোলা দুধ বা টকদই একত্রে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখতে পারেন ১০-১৫ মিনিট। এতে ত্বকের বাড়তি তেল ও ময়লা বেরিয়ে যাবে। তবে কাগজিলেবুর রস সরাসরি ব্যবহার না করে এটিকে গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে তারপর ব্যবহার করুন। আর চন্দনের পরিবর্তে চাইলে ভিজিয়ে রাখা মসুরের ডাল বেটে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার খাবেন না। ভাজাপোড়া কম খাবেন। ছোট মাছ, শাকসবজি খাবার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
প্রচুর পানি পান করুন।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই লেবুপানি পান করতে পারেন।
উঠতি বয়সীরা লেবুপানির সঙ্গে একটু মধুও যোগ করতে পারেন।
ফলের রসও পান করতে পারেন।
ব্রণের সমস্যা:
ব্রণ সাধারণত একটি নির্দিষ্ট বয়সসীমার মধ্যেই হয়ে থাকে। উঠতি বয়সীদের মধ্যেই এ সমস্যা বেশি দেখা যায়, তবে কখনো কখনো ব্রণের সমস্যা হতে পারে তরুণীদেরও। ব্রণ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হরষিত কুমার পাল বলেন, ব্রণ থেকে দুই ধরনের সমস্যা হতে পারে। একটি হচ্ছে দাগ এবং অপরটি হচ্ছে ক্ষত সৃষ্টি হওয়া। ব্রণের দাগ প্রসঙ্গে তাঁর মতামত—
ব্রণ ভালো হয়ে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে এমনিতেই দাগ চলে যায়।
এমনিতে দাগ না চলে গেলে দাগ দূর করার ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে।
রাতে ঘুমানোর আগে টোনার হিসেবে গোলাপ জল ও লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন।
some topic are collected from poriboton.com&pothom alo.com
0 Comments